কি ভাবছেন মন খারাপ- নিজেকে অসহায় লাগছে তবে এটা শুনুন....
কি ভাবছেন মন খারাপ- নিজেকে অসহায় লাগছে তবে এটা শুনুন....
মাথার উপর আপনার চাঁদ আছে, শরীরে কাপড় আছে, দুবেলা খেতে পান, আর রাতের ঘুমানোর জন্য জায়গা থাকলে বুঝবেন, গোটা পৃথিবীর ৮০% লোকের চেয়ে আপনি ধনী
পকেটে যদি কিছু টাকা থাকে, আপনি আপনার পছন্দ মত কিছু কিনতে পারেন, যেখানে খুশি যেতে পারেন তবে জানবেন, গোটা পৃথিবীর ২০% বৃত্তশালীদের মধ্যে আপনি একজন।
সুস্থ সবল নিরোগ শরীর নিয়ে যদি আপনি আজকের দিনটাতে বাঁচতে পারেন, ভাববেন পৃথিবীর লক্ষ লক্ষ মানুষের থেকে আপনি ভাগ্যবান
জীবনটা পাওয়া না পাওয়ার হিসেব মিলানোর স্থান নয়, আসুন আজ থেকে কোন অভিযোগ না করে, উপভোগ করি জীবনটাকে
তুমি যাকে মন থেকে ভালবাসবে দেখবে সেই তোমাকে সবচেয়ে বেশি কষ্ট দিবে।
কথাটা একসময় আমার বিশ্বাস হতো না ভাবতাম এটা কেমন করে হয়, কেউ তার ভালোবাসার মানুষকে শুধু শুধু কষ্ট দিতে যাবে কেন। কিন্তু বয়সের এ পর্যায়ে এসে বুঝতে পারছি কথাটা আসলেই যৌক্তিক।
আসলে আমরা যখন কাউকে মন থেকে ভালবাসি তখন মানুষটা আমাদের আত্মা, রক্ত,
মাংস, শিরা, উপশিরা, চিন্তা, চেতনা, স্বপ্ন অভ্যাস সবটা জুড়ে মিশে যায়। এই অবস্থার মানুষটার সামান্য মিষ্টি কোথায় আমাদের মুখে যেমন হাসি ফুটে, ঠিক তেমনি সামান্য কটুকথায় পাহাড় সমান আঘাতও আসে।
মানুষটা যখন অন্য কারো সাথে কথা বলবে তখন তোমার ভীষণ কষ্ট হবে। মানুষটা যখন রাগ করে তোমার সাথে কথা বলা বন্ধ করে দিবে, তখন তোমার
অসহ্য যন্ত্রণা হবে। তুমি সব সময় চাইবে মানুষটা সারাজীবন তোমার হয়ে থাকবে, তোমাকে বুঝবে,
সময়-অসময়ে খুজবে, ভালোবাসবে। তোমার এই চাওয়াগুলোর একটু হেরফের হতে দেখলেই তোমার কষ্ট হবে।
খুব বেশি চাওয়া নিয়ে কাউকে ভালবাসতে নেই, এতে কষ্টের পরিমাণটাই শুধু বাড়ে।
সব সময় হাসি খুশি থাকার জন্য কিছু কিছু বিষয় মাথায় রাখবেন -
১) কোন বিষয় নিয়ে অতিরিক্ত চিন্তা করবেন না
২) অতীত নিয়ে ভাবা বন্ধ করতে হবে, বর্তমানকে আঁকড়ে ধরে ভবিষ্যৎ গড়ার চিন্তা করুন ৩)স্বামী হোক বা বাবা কারোর উপর খুব বেশি নির্ভর হয়ে পড়ার আগে নিজের পায়ের নিচের মাটি শক্ত করতে হবে।
৪) সবাইকে খুশি রাখার চেষ্টা বন্ধ করে নিজেকে খুশি রাখার চেষ্টা করবে ৫)অন্যের সাথে কখনোই নিজেকে তুলনা করবে না নিজের সাথে নিজেকে তুলনা করো
৬) অতিরিক্ত রেগে যাওয়া আর কৃপণতা ত্যাগ করবে। ৭) অল্পতে ভেঙে পড়া বাদ দিন, জীবনে অনেক সময় অনেক সমস্যা আসে, সমস্যায় ধৈর্য ধরে মোকাবেলার সাহসিকতা রাখবে।
৮) সাফল্য অর্জনের পর আলসেমি বাদ দেবে, ঘুম আর সাফল্য একসাথে পাবে না তাই যে কোন একটা গ্রহণ করতে হবে!
৯) অন্যের কথা শুনে বা বিশ্বাস করে কখনো কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবেন না, যতক্ষণ তার প্রমান নিজে না পাবে
১০) অতিরিক্ত সন্দেহ করার অভ্যাস ত্যাগ করতে হবে, কম রোজগার করুন তবুও সৎ পথে করুন হয়তো আপনজন কমবে কিন্তু আত্মসম্মান কমবে না।
১১) নিজের মন খারাপের কথা তাকেই বলুন, যে শুনার পরে আপনার মন ভালো করার চেষ্টা করে।
১২) তাকেই ভালোবাসুন বা তার সাথেই জীবন কাটানোর চেষ্টা করুন, যার সমস্ত চিন্তা ভাবনা জুড়ে শুধু আপনিই আছেন।
❤️❤️
যেকোনো মেয়েকে দুর্বল করার বা নিজের প্রতি আকর্ষিত করার সহজ ৭ উপায় জেনে রাখুন।
১। প্রশংসা করুন
মেয়েরা প্রশংসা শুনতে পছন্দ করে। এতে তারা ইতিবাচক অনুভব করে। এর ফলে তারা আপনার সঙ্গে কথা বলায় যুক্ত হবে।
২। পরামর্শ নিন
মেয়েদের থেকে পরামর্শ নিন। এতে তারা মুগ্ধ হয়। মেয়েরা ধরে নেয় যে আপনি তাদের বিশ্বাস করছেন। তাই পরামর্শ চাইছেন। তাদের মতামতকে মূল্য দিচ্ছেন।
৩। মন্তব্য করুন
একটি মেয়ে যেভাবেই আসুক না কেন, তাকে নিয়ে ইতিবাচক মন্তব্য করুন। তার পোশাক নিয়ে কিছু বলতে পারেন। এতে সে আপনার প্রতি আকৃষ্ট হবে।
৪। প্রশ্ন করুন
কোনো মেয়ের সঙ্গে পরিচিত হবার সময় তার সঙ্গে সহজ থাকার চেষ্টা করুন। এমন কিছু কথা বলুন যাতে সে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে। প্রায় প্রতিটি মেয়েই নিজের সম্পর্কে কথা বলতে পছন্দ করেন। তার প্রিয় জিনিসগুলো সম্পর্কে তাকে প্রশ্ন করুন।
৫। সাহায্য করুন
মেয়েদেরকে সাহায্য করুন। যে কোনো ক্ষেত্রে তাদের সহযোগিতা করুন। মানসিক ভাবে তাকে সাপোর্ট করুন।
৬। সুসজ্জিত হওয়া
পরিপাটি হয়ে থাকুন। নারীরা চান তাদের পুরুষরা সুসজ্জিত হোক। তার মানে এই না যে আপনাকে সবসময় ক্লিন-শেভেন হতে হবে। নিজেকে পরিস্কার রাখুন।
৭। চোখের দিকে তাকান
কথা বলার সময় অবশ্যই চোখের দিকে তাকান। চোখ কখনও মিথ্যা বলে না। অন্যদিকে তাকিয়ে কথা বলা মেয়েরা পছন্দ করে না।❤️❤️
নিজের স্ত্রীকে কখনো অন্য নারীর সাথে তুলনা করবেন না, অন্য নারী যদি আপনার জন্য কল্যাণকর হতো, তাহলে রব তাকে আপনার কাছেই পাঠাতেন।
প্রতিটা মানুষের বোধহয় এই দুইটা গল্প থাকে, একটা যা সবাই দেখে, অপরটা ভেতরে চেপে রাখে।
নিশ্বাস নিলে যদি বেঁচে থাকা বোঝায়, তাহলে অনুভূতিহীন এক জীবন নিয়ে বেঁচে আছি।
চেহারাতো আবরণ মাত্র, তুমি কেমন সেটা তোমার ব্যবহারের উপর নির্ভর করে প্রকাশ পাবে।
মানুষ তখনই তোমায় কষ্ট দিবে যখন তুমি তাকে নিজের থেকেও বেশি ভালবাসবে।
অবশেষে মানতে হলো, সময়ের সাথে সাথে কাছের মানুষ গুলো বদলায়।
যারা অজুহাত দেখিয়ে চলে যায় তাদেরকে আদৌ ফেরানো যায়? চলে যেতে চায় বলেইতো তারা অজুহাত দেখায়।
তোমাকে ভাঙতে চাওয়া মানুষের সংখ্যা কখনোই কমবে না, তুমি বরং নিজেকে গড়তে শিখো।
পাশে থাকতে যে/যারা কোন মূল্য বোঝেনা, তাদের কাছ থেকে দূরে সরে গিয়ে মূল্যটা আসলে বুঝিয়ে দিতে হয়।
বেঁচে থাকা আর ভালো থাকা এক নয়,,।
ভালোবাসার চেয়ে ভালো রাখার দায়িত্বটা অনেক কঠিন, আর অনেক জরুরী।
জীবনে খুব বড় বড় ধাক্কা খেতে হয়। নয়তো জীবনের মানে বোঝা যায় না, আপন পর চেনা যায় না, কিছু বোঝা যায় না, চারিদিকে সবাই মুখোশের আবরণে আবৃত।
তুমি পয়সা বানাও, সম্পর্ক লোকেরাই বানিয়ে নিবে।
গুরুত্ব আর অপেক্ষা দুটোই দূরে না গেলে বোঝানো যায় না।কাছে থাকলে দামি জিনিসও সস্তা মনে হয়,,,
বৃষ্টিতে আশেপাশের ময়লার মতো, যদি মানুষের মনের ময়লা গুলো ধুয়ে যেতো। তবে অনেকটাই হালকা হয়ে যেতো জীবন।
মানুষ ডিপ্রেশনে মারা যায় না, মানুষ মারা যায় অবহেলায়, অনাদরে।
কখনো এমন কাউকে ঠকাতে যেও না, যার পুরোটা জুড়ে তোমার অস্তিত্ব। তাকে ঠকানো মানে নিজেই ঠকে যাওয়া।
জীবনটা নাটকের মঞ্চ, যেখানে ভালো থাকার অভিনয় করা যায় কিন্তু ভালো থাকা যায় না।
ভুলে যেতে পারায় ভালো যে মানুষ কোন কিছু ভুলতে পারে না সে শেষ পর্যন্ত পাগল হয়ে যায়।
প্রেম মানুষকে অভিনয় করতে, কথা গোপন করতে, দুঃখ সহ্য করতে ও মা-বাবাকে অপমানিত করতে শেখায়।
স্বার্থপর মানুষগুলো ভালোভাবে জানে কখন কাকে ভালবাসতে হয়, আবার কখন কাকে দূরে সরিয়ে দিতে হয়। কষ্ট বলে
এদের কিছুই নেই আপনি ভাবতেও পারবেন না এরা নিজের স্বার্থের জন্য কতটা নিচে নামতে পারে।
নুপুর থাকলে 'পা' সুন্দর। চুরি থাকলে 'হাত' সুন্দর। টিপ থাকলে 'কপাল' সুন্দর।
লিপস্টিক থাকলে 'ঠোঁট' সুন্দর। কিন্তু সবকিছু দিয়ে নিজেকে সুন্দর করে সাজানো সত্ত্বেও
যদি 'মন আর চরিত্র' সুন্দর না হয় তাহলে সব সুন্দরতা মূল্যহীন।