ফল শরীরের জন্য উপকারী হলেও, কোনগুলি বেশি খেলে অসুস্থ হয়ে পড়ার ঝুঁকি থাকে?
ফল শরীরের জন্য উপকারী হলেও, কোনগুলি বেশি খেলে অসুস্থ হয়ে পড়ার ঝুঁকি থাকে?
ফল খাওয়া স্বাস্থ্যকর অভ্যাস হলেও, কিছু ক্ষেত্রে রাশ টানা জরুরি। কয়েকটি ফল কম খেলেই ভাল। তাতে স্বাস্থ্যগুণ থেকেও বঞ্চিত হবে না শরীর, শরীর খারাপেরও ঝুঁকি কমবে।
ফল খাওয়ার আগে ফলের পুষ্টিগুণ মান চেক করে দেখে তারপরে ফল খাবেন তা না হলে শারীরিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়তে পারেন। ফল আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী একটি খাদ্য যা অতিরক্ত খেলে শারীরিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়বেন।
সুস্থ থাকার জন্য ফল খাওয়া খুবই জরুরী ও ফলের মধ্যে অধিক পরিমাণ ভিটামিন ও ক্যালসিয়াম পাওয়া যায় তাই কম করে আমাদের প্রতিদিন ১০০ গ্রাম ফল খাওয়া উচিত।
সুস্থ থাকতে যেমন জল খাওয়া জরুরি, তেমন ফল না খেলেও ফিট থাকা যায় না। শারীরিক সমস্যা যাই হোক, চিকিৎসক এবং পুষ্টিবিদ উভয়েই ফল খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। কিন্তু ফল মানেই কি স্বাস্থ্যকর? যে কোনও কিছুর ভাল এবং মন্দ— দু’টি দিকই থাকে। কিছু ফলও সেই তালিকা রয়েছে।
ফল খাওয়া স্বাস্থ্যকর অভ্যাস হলেও, কিছু ক্ষেত্রে রাশ টানা জরুরি। কয়েকটি ফল কম খেলেই ভাল। তাতে স্বাস্থ্যগুণ থেকেও বঞ্চিত হবে না শরীর এবং শরীর খারাপেরও ঝুঁকি কমবে।
কমলালেবু
ভিটামিন সি থাকায় কমলালেবু খাওয়ার কথা বলা হয়। তবে ভিটামিন সি ছাড়াও কমলালেবুতে রয়েছে অ্যাসিড উপাদান। এই অ্যাসিড যত বেশি শরীরে প্রবেশ করবে, গ্যাস-অম্বলের ঝুঁকি তত বাড়বে। ‘জার্নাল অফ গ্যাস্ট্রোএন্ট্রোলজি অ্যান্ড হেপাটোলজি’ বলছে, গ্যাস কিংবা অম্বল যাঁদের রোজের সমস্যা, কমলালেবু তাঁদের জন্য বিপজ্জনক হয়ে উঠতে পারে।
আমাদের দৈনন্দিন জীবনের সুস্থ থাকার জন্য প্রতিদিন একটি করে কলা একটি আপেল একটি কমলা ও একটি লেবু খাওয়া উচিত তাহলে শারীরিকভাবে সুস্থ থাকতে পাবেন। প্রতিদিনের রুটিনে কমর হলেও যেন দুটি কলা একটি আপেল থাকে আপনার খাবারের লিস্টে।
মাত্রার অতিরিক্ত ফল খেলে শারীরিকভাবে অসুস্থ হয়ে যেতে পারেন তাই ফল খাওয়ার আগে তার গুণগত মান পরীক্ষা করে খাবেন যেন ফরমালিন দেওয়া ফল না হয় তা বুঝে দেখে কিনে খাবেন বাংলাদেশের বেশিরভাগ ফল ব্যবসায়ী।
ফরমালিনযুক্ত ফল বিক্রি করে থাকে তাই ফল খাওয়ার আগে কম করে হলেও ২ ঘন্টা পানিতে ভিজিয় রেখে তারপরে খাবেন তাতে করে ফরমালিনমুক্ত হবে এবং শারীরিকভাবে কোন ক্ষতি হবে না মানব দেহে।